তোমার উরুর গন্ধে মাতাল হয়েছে গ্রীষ্ম
ভিজিয়ে দাও,
দেবে?
তোমার ভেতরে উষ্ণ গহ্বর ধরে উত্তপ্ত রাজপথ
তাই বুঝি নিজেকে জলাঞ্জলি দিয়ে মিছিল হয়েছি,
ক্রমাগত হেঁটে চলেছি আরও গভীর থেকে গভীরে।
তোমার ভেজা চুলে কামনার ঢল নেমেছে
অথচ আমার মিছিল এখনও শেষ হয়নি
আরেকটু কাঁপাই চলো রাজপথ
আরেকটু বজ্রপাতে প্রকম্পিত জমিনে
এবার দেখো ভালো ফসল হবে!
তোমার উত্তপ্ত ঠোঁটে বসন্তের আগুন
শুষে নাও,
নেবে?
তোমার চলার পথে বড় বেশী কম্পনশীলতা দেখে বজরা হয়েছি,
খরস্রোতা নদীর ভেতর বৈঠা চালিয়েছি
গভীর থেকে গভীরে...
ইজারা!
তোমার নিচের ঠোঁটের ইজারা নিয়েছি তাই
বিশ্বব্রক্ষান্ড নিলামে দিলাম!
অথচ যে দাম উঠেছে ভয় হয়
বিশ্ব নয়
তোমারই আঁচল দিয়ে ঢেকে দিলে নক্ষত্রপুঞ্জ, নীহারিকা সব
কিংবা ধরো ঈশ্বরের মোহ যদি সাজিয়ে রাখি জুয়ার টেবিলে
জিতে নেই সবগুলো স্বর্গ-নরক
তবুও কিছুই হবে না, একটুকরো চুমুরও দাম হবে না ওতে
অথচ ইজারা নিয়েছি দ্যাখো
তোমার নিচের ঠোঁটের!
ইমার্জেন্সি লাইট