(এক)
-আমি সাদিয়া ফারজানা একা। অপরিচিত কারো সাথে এই প্রথম চ্যাট করছি। বলেন তো কেন?
-- কেন?
- আপনার লেখা আমার খুব ভালো লাগে। আপনি এত ভালো লেখেন কি করে সেই রহস্য জানতে।
-- রহস্য অতি সাধারন। একসময় প্রচুর প্রেমপত্র লিখতাম তো, সেই থেকেই।
- ভাইয়া কি আমার সাথে ফান করছেন?
-- কী বিপদ, ফান করবো কেন? সত্যিটাই তো বললাম। আজকাল সত্যি কে মানুষ ফান ভাবে আর ফান করলে ভাবে সত্যি। তাই না?
- কী জানি ভাইয়া, আমি এত বুঝিনা।
-- না বুঝলে চলবে কি করে?
- মানে কি? কী চলবে কি করে?
-- বললাম, না বুঝলে কথা চলবে কি করে?
- ও, তাই বলেন।
-- তাইই তো বলছি। এই যে এতগুলো কথা বললাম, এরমধ্যে কোনো মজার ব্যাপার কি বোঝা যায়নি?
-ভাইয়া কী যে বলেন? এরমধ্যে বোঝার কি আছে?
--অবশ্যই আছে। একটু খেয়াল করলেই বোঝার কথা।
-ভাইয়া, আমি কিন্তু বাচ্চা মেয়ে না। এই ছোট্ট পুরো কনভারসেশনটা দু’বার পড়লাম। এখানে বোঝার কিছুই নেই। আপনি আমাকে নিয়ে ফান করছেন। এটাই মজার।
--হা, হা, হা... সেই কথাই তবে আবার বলি, আজকাল সত্যি কে মানুষ ফান ভাবে আর ফান করলে ভাবে সত্যি। কী অদ্ভুত, তাই না?
-আপনি কিন্তু আমাকে বিভ্রান্ত করার চেষ্টা করছেন।
--যদি সত্যি হয়?
-যদি সত্যি আমাদের এই চ্যাটিং এ মজার কোনো ব্যাপার থেকে থাকে তাহলে আপনাকে একটা বর দেবো। ওই যে দেবতা যেমন বর দেয়, তেমন বর।
--ঠিক তো?
- খুব ঠিক। বলেন শুনি কি মজার ব্যাপার আছে?
--এতক্ষন ধরে আমরা যে চ্যাটিং করলাম, আমি কি একবারো সাদিয়া ফারজানা একা-কে আপনি কিংবা তুমি কোনো কিছু সম্বোধন করে কিছু বলেছি? একটা মানুষের সাথে পরিচয়ের শুরুতেই কি মানুষ তাই করেনা?
-ওমা তাইতো? এত সহজ কিন্তু ধরতে পারলাম না কেন? ভাইয়া, আপনি তো আসলেই ... ...
--আসলেই কি? বিশেষণ বিহীন? হা, হা, হা...
-সত্যি বলছি ভাইয়া, এতটা অবাক আমি কখনো হইনি। বলেন কি বর চান?
--হা,হা,হা... আজ না, আরেকদিন... আজ টা টা
-বাই ভাইয়া, ভালো থাকবেন।
--খুব চেস্টা করবো। বাই।
(দুই)
-ভাইয়া কি অন লাইন?
--হুম, এখনো লাইন থেকে ছিটকে পড়িনি।
-হা, হা, হা... আপনি কি সবার সাথে এভাবেই কথা বলেন?
--সবার সাথে বলি না, তো। একার সাথে একা বলি।
-একার সাথে মানে? আমার সাথে?
--একার সাথে মানে নিজের সাথে।
-উফ... আপনি কি আমাকে বাচ্চা মনে করেন?
--মনে করবো কেন? তাইতো।
-জ্বী না। আমি তেইশ পার হয়ে চব্বিশে পড়বো পড়বো করছি।
--তাহলে তো আপনি অনেক বড়।
-এই প্রথম আপনি আমাকে কিছু একটা সম্বোধন করলেন।
--হা, হা, হা... করবো না তবে?
-করবেন, অবশ্যই করবেন। তবে তুমি করে বলবেন।
--আচ্ছা বলবো। কি নামে ডাকবো তোমাকে?
-এটা আবার কেমন কথা? আমার নাম যা, সেই নামে ডাকবেন।
--তোমার তো তিনটা নাম তাই জিজ্ঞাসা করলাম।
-আমার তিনটা নাম?
--তাইতো। ‘সাদিয়া’ ‘ফারজানা’ ‘একা’।
-ভাইয়া, আপনি কিন্তু আমার সাথে পরিচয়ের প্রথম দিন থেকে বাচ্চাদের মতো ফান করছেন। আমার তিনটা নাম না, একটাই নাম।
-- আচ্ছা বেশ। তাই যদি হয়, তাহলে নামে ভুল আছে।
-নামে ভুল আছে মানে? কোথায় ভুল?
--তাহলে তুমিই বলো- সাদিয়া আর ফারজানা, একা হয় কি করে?
-হা, হা, হা ... আপনি পারেনও। তবে সাদিয়া ফারজানা একা শুধু না, এ জগতে সবাই একা।
--তাই কি? এ ঢাকা শহরের লোকসংখ্যা দেড় কোটি পার হয়েছে অনেক আগে। বাসায়, রাস্তায়, অলিতে-গলিতে, শপিং মল কিংবা বাজারে হাজার হাজার মানুষ।
-তাতে কি? হাজার ভীড়েও কি মানুষ একা হয়না?
--প্রযুক্তির যুগে এ-যুক্তি ধোপে টেকে? একা হবার সময় কই শুনি? মোবাইল, অন লাইনে ই-মেল, ফেসবুক, ভাইবার, হোয়াটস এপ... ... রেডিও-টেলিভিশনের একশ একটা চ্যানেল, এইদিবস, সেইদিবস, বিশাল বিশাল লাইভ কনসার্ট- মানুষকে কি করে একা থাকতে দেয় শুনি? পাঁচ মিনিটের জন্যও কী সবার সাথে, সব কিছুর সাথে যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে থাকতে পারছো?
-তা অবশ্য ঠিক।
--একা হওয়ার সব পথ এ শহরের মানুষ হারিয়ে ফেলেছে। এটা এখন যান্ত্রিক শহর। মোরগ কিংবা পাখীর ডাক এখন আর এ শহরের মানুষের ঘুম ভাঙায় না,ঘুম ভাঙ্গায় এলার্ম ক্লক।
-হুম বুঝলাম।
--কি বুঝলে?
-আপনি কথার যাদুকর।
--ওরে বাবা, এত্তো বড় এওয়ার্ড? কোথায় যে রাখি?
-রাখার জায়গা নেই বুঝি? সব ভর্তি?
--হুম। সব। যাই এখন তবে একটা সেলফ বানাতে অর্ডার দিতে যাই দোকানে।
-আমার কথার জন্য?
--তোমার কথার জন্য হতে যাবে কেন? আমার এওয়ার্ড রাখার জন্য।
- আপনি মানুষকে এত ইনসাল্ট করতে পারেন?
-- ইনসাল্ট করলাম কই? সত্যিটা বললাম মাত্র। বাই তবে।
- আপনি একটা যা ইচ্ছে তাই। বাই।
(তিন)
-হ্যালো
--কোন দিকে হেলবো?
-হা,হা,হা... কোন দিকে হেলতে ইচ্ছে করছে আপনার?
--যার সাথে চ্যাট করছি তার দিকে।
-ইসস...ইচ্ছে করলেই হলো?
-ইচ্ছে না করলে হয় কি করে?
--শুনুন লেখক সাহেব,এসব ইচ্ছা ভালো না।
-ভালো না কেন, শুনি? যদি বোঝাতে পারো এসব ইচ্ছা কেন ভালো না, তাহলে আমাকে দেয়া তোমার বর ফিরিয়ে দেব।
-আর যদি না পারি?
--তাহলে আরো একটা বর দিতে হবে।
হা, হা, হা... আপনি একটা পাগল।
-কে না? এবার বলো, এসব ইচ্ছা ভালোনা কেন?
--ওমা, আপনি কেন আমার দিকে হেলতে চাইবেন?
-আমার ইচ্ছা হলো বলে। যে কোনো সৃষ্টির প্রথম শর্তই কি, ইচ্ছা না? আজ এত কিছু যে আবিষ্কার- তার মূলে কি ইচ্ছা না?
--তা হয়তো ঠিক। কিন্তু আমি তো একটা মেয়ে। আমার প্রতি এমন ইচ্ছা হওয়া টা ঠিক?
-ইচ্ছার আবার ছেলে-মেয়ে কি? আচ্ছা- তোমার কোনদিন কোনো ব্যাপারে ইচ্ছা জাগেনি?
--জাগবে না কেন?
-তাহলে? ইচ্ছে হতে কি মেয়ে বা ছেলেতে বাঁধা আছে?
--তা নেই, কিন্তু...
-কিন্তু একটাই। আমার ইচ্ছেটা তোমার ইচ্ছে হচ্ছেনা। তাই তো?
--আপনি বড্ড ঠোঁট কাটা। হুম তাই।
-তাহলে সেটা বললেই তো পারতে। কেন বললে- এসব ইচ্ছা ভালো না? এমন ইচ্ছা কারো প্রতি তোমার হয়নি কখনো? মানুষের প্রতি মানুষের ভালোবাসার দাবী চিরন্তন। তেমনি চিরন্তন হাত ধরার দাবী, একটু হেলে পড়ার দাবী।
--আপনি, এমন কেন? সব কিছুতে জেতার এত ইচ্ছা কেন?
-হা, হা, হা... এর মানে কি?
--এর মানে হলো- দ্বিতীয় কি বর চাই, শুনি?
-হা, হা, হা... সময় হলে চেয়ে নেবো। আজ বাই।
-- বাই, ভালো থাকবেন।
- কথা দিচ্ছি না। বাই।
(চার)
-ঠক, ঠক, ঠক... কথার যাদুকর, আছেন?
--আছি, কিন্তু আজ দরজা খোলা যাবেনা।
-কেন?
--একটা লেখার মাঝপথে আছি যে।
- ও
--মন খারাপ করছো কেন? দরজা খুলিনি ঠিক, কিন্তু জানালায় উঁকি দিয়ে তো কিছু কথা বললাম, নাকি?
-হা, হা, হা... আচ্ছা ঠিক আছে। লিখেন তবে। পরে কথা হবে। টা টা
--টা টা
(পাঁচ)
-ব্যস্ত নাকি যাদুকর?
--ছিলাম না, এই হয়ে গেলাম।
-এই হয়ে গেলাম মানে? কেমন করে ব্যস্ত হয়ে গেলেন?
--তোমার সাথে কথা বলে।
-সব সময় হেয়ালি, না?
--না তো। তোমার ব্যাপারে সব সময় সিরিয়াস। আজ সারাদিন ধরে মনে হচ্ছিলো একটা কথা জিজ্ঞাসা করবো তোমায়?
-বলেন কি? কি সেই মহা মূল্যবান কথা?
--তোমার কি অনেক লম্বা চুল?
-হুম। কিন্তু কেন? লম্বা চুল দিয়ে কি হবে?
-- লম্বা চুলের মালিককে জিজ্ঞাসা করবো, সে যেমন করে তার লম্বা চুলের যত্ন নেয় তেমন করে আর কারো কি যত্ন নেয়?
- জেনে কি হবে?
--সেই জানার গল্পটা যদি খুব সুন্দর হয়- তবে গল্প লেখা হবে।
-ও আচ্ছা। আপনি তাহলে গল্প লেখার জন্য জানতে চাইছেন? আপনি তো খুব স্বার্থপর।
--কে স্বার্থপর না, শুনি?
-কেন? আমি।
--এটা অবশ্য ভালো বলেছো। তুমি অবশ্য স্বার্থপর না। তুমি হলে স্বার্থ নিজ। হা, হা, হা...
-তারমানে?
--মানে খুব সোজা। নিজ স্বার্থে গল্প করতে এসেছো। হয়তো কোনো গভীর কস্ট ভুলতে, নয়তো কিছু থেকে লুকিয়ে থাকতে।
-আপনার কেন তা মনে হলো?
--মানুষ জন্মগত স্বভাবেই একা থাকতে চায় না। তোমার বয়সী একটা মেয়ে তো আরো না।
- এতো বোঝেন? এ মুহুর্তে আর কি মনে হচ্ছে?
--আর মনে হচ্ছে, তোমার মনটা আমি এখন খারাপ করে দিলাম। তাই, এখনি এ মনটা ভালো করে দিতে হবে।
-আমার মন খারাপ হলে খুব সহজে ভালো হয়না।
--তাইতো হওয়া উচিত। মন খারাপ হলে তা সহজে ভালো হবে কেন? মনের কি একটা ভাব আছে না? কথা নেই, বার্তা নেই সেই ভাব ভুলে কি ঠা ঠা করে হাসবে?
-হা,হা,হা... হাসবোই তো।
--হাসো তবে। চাঁদ অবাক হয়ে লাস্যময়ী তরুণীর হাসি উপভোগ করুক।
-আর আপনি?
--আমি এখন টা টা... পরে কথা হবে
-হুম বাই।
(ছয়)
- কি করছিলেন?
-- সুপ্রিয়া চ্যাটার্জিকে কোলে তুলে আদর করছিলাম।
-যাহ্। কি যে বলেন?
--সত্যি বলি। কোলে তুলে, কখনো আঙুলে স্পর্শ করে চোখ বুলিয়ে... । একে যদি আদর না বলে তবে কাকে বলে?
- কে উনি?
-- স্বনামধন্য লেখিকা। আমি তার গল্পের বইয়ের অন্ধ ভক্ত।
- তাঁকে পেলেন কই?
-- কেন? তাঁর লেখা গল্পের বইয়ে।
-অদ্ভুত লোক আপনি। এভাবে ভাবতে আপনাকে কে শিখিয়েছে? নাকি নিজে থেকেই?
--কোনো যাদুকর কি তার জাদু ফাঁস করে?
-আচ্ছা ফাঁস না করেন, একটা জাদু দেখান।
-- ... ... ...
-ওমা, এই ডট ডট ডট এর মানে কি?
--এর মানে হলো- তোমাকে আমি ডট ডট ডট দিয়ে একটা কথা লিখছি। যেটা এখন তোমার কাছে অদৃশ্য। কিন্তু একদিন ঠিক বুঝে যাবে। যতদিন বুঝতে পারছো না, ততদিন এটা তোমার কাছে এটা জাদু।
-আপনি এত অদ্ভুত কেন?
--আমি আর কি অদ্ভুত। তারচেয়ে বড় অদ্ভুত মানুষ তোমার সাথে থাকে।
-আমার সাথে মানে?
--আচ্ছা তোমার নাম একা কে রেখেছে?
-কেন, আমার বাবা।
--কোনো বাবা তাঁর সন্তানের নাম – ‘একা’ কি করে রাখে? কোনো বাবা কি চায়, তাঁর সন্তান একা থাকুক? এটা কি কম অদ্ভুত?
- সে জন্যই কি আপনি আজ পর্যন্ত আমার নাম ধরে ডাকেন নি?
--আমি বিশ্বাস করিনা তুমি একা।
-কিন্তু আমি তো তাইই।
--কোথাও ভুল হচ্ছে।
-কোথাও ভুল হচ্ছেনা জাদুকর।
--কিকরে? বলবে?
-আজ না, অন্য একদিন।
-- ঠিক আছে। আজ তাহলে বাই।
- বাই জাদুকর।
(সাত)
-টুং টাং, টুং টাং
--কি ব্যাপার, কলিংবেল কেন? দরজা তো খোলাই।
-চ্যাট ঘরে এলাম, কি খাওয়াবেন?
--কথার ফ্রেঞ্চ ফ্রাই আর চিপস।
-হা, হা, হা... তেলে ভাজা আমার পছন্দ না।
--তেল দিয়ে ভাজিনি তো, কথা দিয়েই ভাজলাম।
-আপনি পারেনও।
--শিখবে?
-শেখাবেন?
--মনের জোর আছে তো?
-আপনার কি মনে হয়, নেই?
--একা নামের মেয়ের কি, সেই মনের জোর থাকে?
-হা, হা, হা... আপনি এখনো নাম নিয়ে আছেন?
--তুমি নেই কেন বলবে?
- আচ্ছা শুনুন তবে। আমার জন্মের সময় মায়ের অবস্থা খুব সঙ্গীন হয়ে উঠলো। ডাক্তার যখন বাবাকে জানালো- মা নয়তো বেবি যে কোনো একজনকে বাঁচানো যাবে। কার জন্য চেস্টা করবো? বাবা শুনে বোবা হয়ে গিয়েছিল। ডাক্তারকে কিছুই নাকি বলতে পারেনি সেদিন। তারও কিছু পরে আমাকে বাবার হাতে তুলে দিয়ে ডাক্তার মাথা নীচু করে ফিসফিস করে বলেছিল, ওর মাকে বাঁচানো গেলো না, সরি। এক হাতে চোখ মুছতে মুছতে অন্য হাতে আমাকে কোলে তুলে বাবা বাসায় ফিরলো। আমার নাম রাখলো একা। তাঁর একা হাতেই মানুষ আমি।
-- ওহো। আমি সত্যিই সরি, না জেনে তোমাকে অনেক কষ্ট দিয়েছি।
-আরে না, আপনি তো আর এতসব জানতেন না।
--কিন্তু তবুও বলি, তুমি একা নও। তোমার বাবা ভুল নাম রেখেছে। আমি তোমার সাথে সারাদিন অনেক-অনেক কথা বলবো। তোমার মোবাইল নাম্বারটা দেবে, প্লিজ?
-হা, হা, হা... আমার তো মোবাইল নাম্বার নেই।
--মোবাইল নাম্বার দিতে চাচ্ছোনা, তাই বললেই হয়।
-আপনি আমার কথা বিশ্বাস করছেন না? সত্যি আমার মোবাইল সেট নেই। আর দরকারও পড়ে না।
--দরকার পড়ে না মানে? তোমার কোনো বন্ধু নেই? কারো সাথে কথা বলো না, তুমি?
-বলি তো, সবার সাথেই বলি। তবে ইশারায়। আমি যে শব্দ করে কথা বলতে পারিনা। ইশারায় কথা বলতে মোবাইল লাগে বুঝি?
-- কি বলছো এসব?
- যে মেয়েটা শব্দ করে কথা বলতে পারে না, তার নাম ‘একা’ হওয়াটা কি খুব ভুল? তার অনেক বন্ধু না থাকাটা কি খুব অস্বাভাবিক? একা নামের মেয়েটা কি জন্ম থেকে একা জীবনের জলছাপ না? কী হলো কথার যাদুকর- কথা বলছেন না, কেন?
সত্যজিৎ বিশ্বাস
জন্ম: ১লা মার্চ, ১৯৭৪
কন্ট্রিবিউটর- স্যাটায়ার কার্টুন ম্যাগাজিন উন্মাদ।
কন্ট্রিবিউটর- ফান ট্যাবলয়েড ‘ঠাট্টা’ (দৈনিক ইত্তেফাক)
কন্ট্রিবিউটর- ফান ট্যাবলয়েড ‘প্যাঁচআল’ (দৈনিক সমকাল)
কন্ট্রিবিউটর- ফান ট্যাবলয়েড ‘ঘোড়ার ডিম’ (দৈনিক কালের কন্ঠ)
কন্ট্রিবিউটর- ফান ট্যাবলয়েড ‘বিচ্ছু’ (দৈনিক যুগান্তর)
প্রকাশিত বইসমূহ: ভালবাসার অনেক রঙ (ছোটগল্প সমগ্র, শুদ্ধস্বর প্রকাশনী)
জোকে জোঁকারণ্য (মৌলিক জোকস সমগ্র, নওরোজ কিতাবিস্তান)
জলছাপ (ছোটগল্প সমগ্র, নওরোজ কিতাবিস্তান)
রাম গরুড়ের ছানা হাসতে তাদের মানা (মৌলিক জোকস, প্রিয়মুখ প্রকাশন)
ইরেজার ভূত (শিশুতোষ গল্প, প্রিয়মুখ প্রকাশন)
আমি পারবো (শিশুতোষ গল্প, ভিন্নচোখ প্রকাশনী)
আমরা সবাই রাজা (শিশুতোষ গল্প, বিদ্যানন্দ প্রকাশনী)
শ্রেয়সীর ডাইরী (কিশোর উপন্যাস, শব্দভূমি প্রকাশনা)
গল্পগুলো রম্য (রম্য গল্প সমগ্র, শব্দভূমি প্রকাশনা)